কুকুর কামড়ালে আমাদের যা করা উচিত

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার সেরা ১০ টি উপায়

কুকুর কামড়ালে আমাদের যা করা উচিত এ সম্পর্কে আপনি কি জানতে আগ্রহী। তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা কুকুর কামড়ানোর সাধারন কিছু চিকিৎসার বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

কুকুর-কামড়ালে-আমাদের-যা-করা-উচিত

সাধারণত কুকুর কামড়ানো একটি গুরুতর সমস্যা। তাই কুকুরের কামড়ানো গুরুতর সমস্যা থেকে বাঁচার কিছু উপকরণ জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেল জুড়ে আমাদের সাথেই থাকুন।

পোস্ট সূচীপত্রঃ কুকুর কামড়ালে আমাদের যা করা উচিত

কুকুর কামড়ালে আমাদের যা করা উচিত

সাধারণত কুকুরের কামড়ানো মানুষের জন্য একটি গুরুতর সমস্যা। কেননা কুকুরের কামড় ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি সৃষ্টি করার পাশাপাশি সংক্রমণ রোগের ঝুঁকিও অনেক বাড়ায়। এছাড়াও কুকুর কামড়ের ফলে সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ না নিলে মানুষের শরীরে মতো মারাত্মক রোগ দেখা দিতে পারে। তাই এমন পরিস্থিতিতে কুকুর কামড়ানোর পর সচেতন ভাবে পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত জরুরী। কুকুর কামড়ানোর পর একদিন মানুষের কি কি পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। তা নিচে উল্লেখ করা হলো।

কুকুর কামড়ানোর পর তাৎক্ষণিক কিছু ব্যবস্থা

কুকুর কামড়ালে সহজ কিছু করণীয় এর মধ্যে কুকুরের কামড়ানোর পর তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা না নিলে পরে কুকুরের কামড় আরো ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। এক্ষেত্রে একজন মানুষকে কুকুর কামড়ানোর পর তাৎক্ষণিক কি ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া যায় তা নিচে উল্লেখ করা হল।

আরো পড়ুনঃনিম পাতা খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা

কুকুরের কামড়ানোর স্থান ধোয়াঃ কোন মানুষকে কুকুর কামড়ানোর পর তৎক্ষণাৎ কামড়ানোর স্থান পরিষ্কার করা গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে কুসুম গরম পানি ও অ্যান্টিসেপটিক সাবান দিয়ে ১৫ থেকে ২০মিনিট ধরে কুকুরের কামড় দেওয়া ক্ষতস্থানটি ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করা।

রক্তপাত থামানোঃ কুকুর কামড়ানোর ফলে যদি ক্ষতস্থান থেকে রক্তপাত হয়। তাহলে অবশ্যই তাৎক্ষণিকভাবে পরিষ্কার কাপড় বা কাগজ দিয়ে আলতোভাবে চাপ দিয়ে রক্ত বা থামানোর চেষ্টা করা। কেননা কুকুর কামড়ানোর ফলে অতিরিক্ত রক্তচাপ হলে তা পরবর্তীতে ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।

অ্যান্টিসেপটিক ব্যবহার করাঃ কুকুর কামড়ানো স্থানে রক্তপাত থামিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করার পর। ক্ষতস্থানে অ্যান্টি সেপটিক ক্রিম বা সলিউশন লাগানো প্রয়োজন। যার ফলে দেখা যাবে কুকুর কামড়ানো সংক্রমণ অনেকটাই কমে যাবে।

কুকুর কামড়ের ফলে যে সকল ভুল ধারণা এড়িয়ে চলা

কুকুর কামড়ানোর পর সব সময় আমাদের সাময়িক কিছু ভুল ধারণা এড়িয়ে চলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা কুকুরের কামর খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। এক্ষেত্রে দেখা যায় যাতে কুকুরের কামড়ের উপর আরো বড় ধরনের সমস্যা তৈরি না হয় এক্ষেত্রে আমাদের সব সময় কিছু ভুল ধারণা এড়িয়ে চলতে হবে। এ সকল ভুল ধারণা কি তার নিচে আলোচনা করা হলো।

কুকুর-কামড়ালে-আমাদের-যা-করা-উচিত
ঝাড়ফুঁক ও ঘরোয়া চিকিৎসাঃ বর্তমান সময়ে অনেকেই মনে করেন যে কুকুর কামড়ানোর পর ঘরোয়া উপায় চিকিৎসা বা ঝাড়ফুঁক দিলে কোন ঝুঁকি থাকবে না। কিন্তু এসব কোনো চিকিৎসা নয় বরং এ সকল কাজ করলে কুকুরের কামড় থেকে হওয়া ক্ষত বা সংক্রমণ আরও অধিকার এ বেড়ে যেতে পারে। তাই কুকুরের কামড়ের সংক্রমণ রোধ করতে আমাদের অবশ্যই ঘরোয়া চিকিৎসা ও ঝাড়ফুঁক সব সময় এড়িয়ে চলতে হবে। এক্ষেত্রে আমাদের কোন ধরনের আত্মিক চিকিৎসা বা ঘরোয়া পদ্ধতি অনুসরণ না করে সরাসরি চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

কুকুরের কামড়ের ক্ষতস্থান না পরিষ্কার করাঃ অনেকেই কুকুরের কামড়ের উপর ক্ষতস্থান পরিষ্কার না করে উপেক্ষা করেন। যা কুকুরের কামড়ের সংক্রমণ আরো বাড়িয়ে তুলতে পারে। এক্ষেত্রে আমাদের উচিত তৎক্ষণাৎ কুকুরের কামড় দেওয়া ক্ষতস্থান পানীয় সাবান দিয়ে পরিষ্কার করে অ্যান্টিসেপটিক লাগানো। যাতে কোন ধরনের সংক্রমণজনিত রোগ না হয়।

চাপ দিয়ে ক্ষত বন্ধ করাঃ সাধারণত কুকুর কামড় দেওয়ার পর অনেকেই মনে করেন ক্ষতস্থান চাপ দিয়ে বন্ধ করে দিতে হবে। কিন্তু এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। কেননা কুকুর কামড়ানোর ক্ষতস্থান যদি চাপ দিয়ে বন্ধ করা হয় তাহলে ক্ষতের ব্যাকটেরিয়া শরীরের আরো গভীরে চলে যেতে পারে। এক্ষেত্রে আমাদের অবশ্যই চাপ প্রয়োগ না করে পরিষ্কার কাপড় দিয়ে রক্তপাত থামানোর চেষ্টা করা।

কুকুর কামড়ানোর বিশেষ কিছু তথ্য

কুকুর কামড়ানোর বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কেননা কুকুর কামড়ানোর ফলে এটি স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করতে পারে। তাই এখানে কুকুর কামড়ানোর বিশেষ কিছু তথ্য নিয়ে আলোচনা করা হল।

রাবিশের ঝুঁকিঃ কুকুর কামড়ানোর পর সবচেয়ে বড় যে ঝুঁকি তা হলো র‍্যাবিশ। আর এই র‍্যাবিশ হল এমন একটি মারাত্মক ভাইরাল রোগ যা মানুষের শরীরে ছড়িয়ে পড়ে কুকুরের কামড়ের মাধ্যমে। যদি কুকুর কামড়ানোর ফলে কোন মানুষের শরীরে মারাত্মকভাবে র‍্যাবিশ ভাইরাল রোগ স্থায়ী থাকে। তাহলে পরবর্তীতে কামড়ানো ব্যক্তির প্রাণঘাতী ও হতে পারে। এ বিষয়ে আমাদের অবশ্যই সচেতন থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

আরো পড়ুনঃকালোজিরার ১০ টি উপকারিতা

কুকুরের বয়স এবং কামড়ের তীব্রতা যাচাইঃ সাধারণত পোষা কুকুর বা বাচ্চা কুকুরের কামড় কম ক্ষতিকর হতে পারে। আর বিওয়ারিশ কুকুর তথা বাহিরের ঘোরাফেরা করা বড় কুকুরের কামড় বেশি মারাত্মক হতে পারে। এছাড়াও যেকোনো ধরনের কুকুরের কামরের তীব্রতা নির্ভর করে ক্ষতস্থানের গভীরতা কুকুরের আচরণ এবং কামড় দেওয়ার জায়গা বুঝে।

কুকুর কামড়ানোর পর ডাক্তারি চিকিৎসাঃ যদি কোন ব্যক্তির কুকুর কামড়ায় তাহলে তাড়াতাড়ি চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া বিশেষ জরুরী। এক্ষেত্রে চিকিৎসক যদি র‍্যাবিশ টিকা এবং অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের পরামর্শ দেন। তাহলে তা অবশ্যই ব্যবহার করা প্রয়োজন। এছাড়াও কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসক কুকুরের কামড়ের ক্ষতস্থানে সরাসরি চিকিৎসা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।

কুকুর কামড় দেওয়ার পর ঘরোয়া কিছু যত্ন

কুকুর কামড়ালে সহজ কিছু করণীয় এর মধ্যে ঘরোয়া যত্নের গুরুত্ব অনেক। তবে এক্ষেত্রে আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে ডাক্তারি পরামর্শ নেওয়া বেশি গুরুতর। তবুও প্রাথমিকভাবে কুকুরের কামড়ানোর পর ঘরোয়া কিছু ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। ঘরোয়াভাবে কুকুর কামড়ানোর পর কি কি ব্যবস্থা নেওয়া যায় তার কয়েকটি পদক্ষেপ নিচে উল্লেখ করা হলো।

ক্ষতস্থান ভালোভাবে পরিষ্কার করাঃ কুকুর কামড়ানোর পর ঘরোয়া ভাবে যে কাজটি প্রথমে করা উচিত তা হল স্থানে ভালোভাবে পরিষ্কার করা। এক্ষেত্রে কুসুম গরম পানি বা অ্যান্টিসেপটিক সাবান দিয়ে ধুয়ে নেওয়া ভালো। তবে সাবান যদি না থাকে সাধারণ গরম পানি দিয়েও ক্ষতস্থান সুন্দরভাবে পরিষ্কার করে নেওয়া যায়।

ক্ষত স্থানে স্যানিটাইজার ব্যবহার করাঃ কুকুরের কামড়ানো ক্ষতস্থানে ভালোভাবে পরিষ্কার করার জন্য অবশ্যই হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত পরিষ্কার করে নিতে হবে। কেননা যদি ক্ষতস্থানে কোন ব্যাকটেরিয়াজনিত সমস্যা হয় তাহলে তা পরবর্তীতে আরো বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। তাই ক্ষতস্থানে পরিষ্কার করার সময় অবশ্যই হাত ভালোভাবে জীবাণু মুক্ত করে নেওয়া উচিত।

ক্ষতস্থান সব সময় পরিষ্কার ও শুকনা রাখাঃ কুকুরের কামড়ানো ক্ষতস্থান সাধারণভাবে গভীর হয়। এক্ষেত্রে ক্ষতস্থান দ্রুত সারানোর জন্য সবসময় শুকনো এবং পরিষ্কার রাখতে হবে। এছাড়াও যথাসম্ভব ক্ষত স্থানে চাপ না দিয়ে স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করার চেষ্টা করতে হবে। যাতে ক্ষত জায়গাটি দ্রুত সেরে ওঠে।

ক্ষতস্থানে গরম শেক দেওয়াঃ যদি কুকুরে কামড়ানোর পর ক্ষতস্থানে কোন ধরনের ব্যথা সৃষ্টি হয়ে থাকে। তাহলে ক্ষতস্থানে গরম পানিতে ভেজানো গরম কাপড় দিয়ে সেক দেওয়া যেতে পারে। তবে দ্রুত সারিয়ে তোলার জন্য অতিরিক্ত গরম পানি ব্যবহার এড়িয়ে চলাই ভালো।

কুকুর কামড়ের চিকিৎসার জন্য ডাক্তারি কিছু পরামর্শ

সাধারণত কুকুর কামড়ানোর পর চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কেননা কুকুরের কামড় র‍্যাবিশ এর মত ভাইরাল সংক্রমনের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। তাই ভাইরাল ক্ষতিকর সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে আমাদের সবসময় উচিত কুকুরের কামড়ানো ক্ষতস্থান সঠিকভাবে পরিষ্কার করা এবং র‍্যাবিশ টিকা নেওয়া। এছাড়াও অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা র‍্যাবিশ ভাইরাল সংক্রমণ রোধ করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। 

কুকুর-কামড়ালে-আমাদের-যা-করা-উচিত

তবে কুকুর কামরের পর আমাদের চিকিৎসকের পরামর্শে কুকুরের স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ করা এবং প্রাথমিক চিকিৎসা নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কুকুর কামড়ানোর পর এই পদক্ষেপগুলো সঠিকভাবে সময় মত না নিলে কুকুরের কামড় পরবর্তীতে আরো বড় ধরনের ঝুঁকি সৃষ্টি করতে পারে। তাই আমাদের কুকুরের কামড়ের বড় ধরনের সমস্যা প্রতিরোধ করতে অবশ্যই ডাক্তারি চিকিৎসার পরামর্শ নেওয়া কার্যকরী মাধ্যম।

কুকুরের কামড় এড়িয়ে চলার জন্য প্রতিরোধমূলক কিছু ব্যবস্থা

কুকুরের কামড় থেকে এড়িয়ে চলার জন্য আমাদের সব সময় সচেতনতা এবং সঠিক প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। কেননা কুকুরের কামড় মানব শরীরের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। যে সকল পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করলে কুকুরের কামড়ের মতো ভয়াবহ সমস্যা থেকে দূরে থাকা যায় তার কয়েকটি উপায় নিচে উল্লেখ করা হলো।

আরো পড়ুনঃমাসে ৫০হাজার টাকা আয় করার উপায়

পোষা কুকুরের টিকা নিশ্চিত করাঃ বর্তমান সময়ে অনেকেই ভালোবেসে কুকুর বাড়িতে পোষেন। এক্ষেত্রে অবশ্যই কুকুরের কামর প্রতিরোধ করার জন্য আমাদের পোষা কুকুরের টিকা নিশ্চিত করতে হবে। যাতে তারা কাউকে কামড় দিয়ে রেবিস জনিত সংক্রমণ না ছড়াতে পারে।

বেওয়ারিস কুকুর থেকে সব সময় দূরে থাকঃ কুকুরের কামড় এড়িয়ে চলার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো বেওয়ারিশ কুকুর সবসময় এড়িয়ে চলা। কারণ বেওয়ারিশ কুকুরগুলো সাধারণত অসুস্থ হতে পারে এবং তাদের আচার-আচরণ সবসময় অনিশ্চিত থাকতে পারে। তাই আমাদের উচিত বেওয়ারিশ কুকুরের আচরণ পর্যবেক্ষণ করে সতর্ক থাকা।

শিশুদের সব সময় সচেতন রাখাঃ কুকুরের কামড় এড়িয়ে চলার জন্য আমাদের সব সময় শিশুদেরকে সচেতন করা প্রয়োজন। কেন না অনেক সময় দেখা যায় শিশুরা কুকুরকে উত্তেজিত করে। তাই আমাদের উচিত কুকুরের আক্রমণ থেকে শিশুদের সচেতন করতে সব সময় শিশুদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া। এবং কুকুরের আক্রমণ বিষয়ে তাদের বোঝানো। 

লেখকের শেষ কথা

কুকুরের কামড় থেকে রক্ষা পাওয়া শুধুমাত্র শারীরিক স্বাস্থ্য রক্ষা করা নয় এটি অন্যান্য গুরুত্ব রোগের ঝুঁকিও অনেকটাই কমায়। তাই আমাদের উচিত কুকুর কামড়ানোর পর তৎক্ষণাৎ সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া। এবং কুকুর কামড় দেওয়ার পর আমরা যদি তৎক্ষণাৎ চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করি তাহলে ভবিষ্যতে বড় ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। 

আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি কুকুর কামড়ালে আমাদের যা করা উচিত এ বিষয়ে জানতে পেরেছেন। এরকম আরো স্বাস্থ্য জনিত যেকোনো তথ্য জানতে আমাদের যমুনা আইটির সাথেই থাকুন। আর এই সম্পূর্ণ ব্লগ টি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

যমুনা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
ttps://https://www.jomunait24.com//p/contact.html