অনলাইনে টাকা আয় করে বিকাশে পেমেন্ট পাওয়ার উপায়।
মাসে ৫০হাজার টাকা আয় করার উপায়
অনলাইনে টাকা আয় করে বিকাশে পেমেন্ট পাওয়ার উপায় সম্পর্কে আপনি কি জানতে আগ্রহী। তাহলে আজকের এই ব্লগ টি আপনার জন্য। আমরা আপনাকে অনলাইনে টাকা ইনকাম করে বিকাশে পেমেন্ট পাওয়ার মাধ্যম গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
এছাড়াও আজকের এই ব্লগে আপনি অনলাইনে কিভাবে টাকা ইনকাম শুরু করবেন। কিভাবে দক্ষতা অর্জন করবেন এবং কিভাবে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট উত্তোলন করবেন তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আমরা জেনে নেই অনলাইনে টাকা আয় করে বিকাশে পেমেন্ট পাওয়ার মাধ্যম গুলো কি কি।
পোস্ট সূচিপত্রঃঅনলাইনে টাকা আয় করে বিকাশে পেমেন্ট পাওয়ার উপায়
- অনলাইনে টাকা আয় করে বিকাশে পেমেন্ট পাওয়ার উপায়
- মোবাইল দিয়ে টাকা আয় পেমেন্ট বিকাশে
- ফ্রিল্যান্সিং করে বিকাশে পেমেন্ট এর মাধ্যম
- অনলাইনে ভিডিও দেখে ইনকাম পেমেন্ট বিকাশে
- ডিপোজিট ছাড়া অনলাইনে ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে বিকাশে পেমেন্ট নিবেন যেভাবে
- আর্টিকেল লিখে আয় আয় করে পেমেন্ট সরাসরি বিকাশে
- প্রতিদিন ৪০০-৫০০ টাকা আয় করে বিকাশে পেমেন্ট
- লেখকের শেষ কথা
অনলাইনে টাকা আয় করে বিকাশে পেমেন্ট পাওয়ার উপায়
অনলাইনে টাকা আয় করে বিকাশে পেমেন্ট পাওয়ার উপায় গুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো।প্রযুক্তির এই যুগে যত দিন যাচ্ছে ততই মানুষের অনলাইন থেকে টাকা আয় করার উপায় অধিকাংশ ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এছাড়াও অধিকাংশ মানুষ এই এখন অনলাইন প্লাটফর্ম গুলো ব্যবহার করে লক্ষাধিক টাকা আয় করছে।
অনলাইনে টাকা আয় করার সুযোগ এখন অনেক সহজ বিষয় এবং বিকাশের মাধ্যমে উপার্জন করা টাকা পেমেন্ট পাওয়া আরো অনেক সহজ। যারা নতুন করে অনলাইন থেকে টাকা আয় করে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে চান। তাদের জন্য বাংলাদেশে অনেক অনলাইন ইনকাম প্লাটফর্ম রয়েছে। যেই প্ল্যাটফর্মগুলোর মাধ্যমে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন কনটেন্ট রাইটিং ও ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি কাজ করে সহজেই টাকা আয় করে বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন।
এছাড়াও অনলাইন থেকে টাকা আয় করে বিকাশে পেমেন্ট পাওয়ার অন্যতম একটি মাধ্যম হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানির ই-কমার্স সাইটের প্রোডাক্ট প্রমোট করে সেখান থেকে কমিশন এর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। এই প্ল্যাটফর্ম গুলোতে টাকা আয় করার পর সেই টাকা বিকাশে পেমেন্ট পেতে পারবেন খুব সহজেই।
এছাড়াও আপনি ট্রানস্ফার ওয়াইজের মত পেমেন্ট গেটের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানের প্লাটফর্ম গুলো থেকেও বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন। অনলাইন থেকে টাকা আয় করে বিকাশে পেমেন্ট পেতে সবচেয়ে বড় যে বিষয়টি আপনাকে অবলম্বন করতে হবে তা হলো ধৈর্য ধরা। আপনি যদি ধৈর্য ধরে কাজ করেন সেক্ষেত্রেই অনলাইন থেকে আয় করে বিকাশে পেমেন্ট পেতে সফল হবেন।
মোবাইল দিয়ে টাকা আয় পেমেন্ট বিকাশে
অনলাইনে টাকা আয় করে বিকাশে পেমেন্ট পাওয়ার উপায় গুলো বর্তমানে বাংলাদেশে অধিকাংশ হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এরকমই কিছু মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার। জনপ্রিয় উপায় নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করে আয়ঃ বর্তমানে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সিং সাইট গুলোর বেশিরভাগই এখন মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে খুব সহজেই ব্যবহারযোগ্য। এছাড়াও Fiverr,Upwork এবং Freelancer এর মত আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মগুলোতেও মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন কাজ করা যায়।এই প্লাটফর্ম গুলো ব্যবহার করে ফ্রিল্যান্সিংএর অধিকাংশ কাজ সমূহ যেমন গ্রাফিক ডিজাইন কনটেন্ট রাইটিং ডাটা এন্ট্রি এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ করে খুব সহজেই আন্তর্জাতিক বিভিন্ন পেমেন্ট গেটওয়ে ব্যবহার করে বিকাশে টাকা ট্রান্সফার করে সহজেই আয় করতে পারবেন।
মোবাইল ফোনে গেম খেলে টাকা ইনকাম করাঃ বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের অনেক মোবাইলে গেমিং অ্যাপ টাকা আয় করার সুযোগ দেয়। যেমন Mistplay এর মত অনেক প্লাটফর্মে গেম খেলতে খেলতে টাকা আয় করা যায়। এইখান থেকে উপার্জন করা টাকা খুব সহজেই পেপাল বা গিফট কার্ডের মাধ্যমে বিকাশে নেওয়া যায়।অনলাইন টিউটোরিংঃ যারা শিক্ষাদানে আগ্রহী এবং দক্ষ শিক্ষক তারা মোবাইল দিয়ে টিউটরিং প্ল্যাটফর্মে অনলাইনে ক্লাস নিয়ে টাকা আয় করতে পারেন। বর্তমানে জুম এবং google neet platform গুলো ব্যবহার করে অনেকেই অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করছেন। এছাড়াও আপনি Tutor.com এর মত প্লাটফর্ম গুলোতে সাইন আপ করে টিউটরিং এর মত কাজ খুব সহজেই শুরু করতে পারবেন এবং এইখান থেকে উপার্জিত টাকা খুব সহজেই বিকাশে তুলে নিতে পারবেন।
সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট করে আয়ঃ বর্তমান বাংলাদেশে বিভিন্ন মিডিয়া ম্যানেজার হিসেবে কাজ করতে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা খুবই সহজ। আপনি মোবাইল ফোন ব্যবহার করে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম গুলো।যেমন ফেসবুক ইনস্টাগ্রামে একাউন্ট ম্যানেজ করে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সাথে কাজ করতে পারবেন। এবং এই সকল অ্যাকাউন্ট ম্যানেজ করে আয় করা অর্থ খুব সহজে বিকাশের মাধ্যমে নিতে পারবেন।
ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রি করে টাকা আয়ঃ বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রি করা এর চাহিদা উল্লেখযোগ্য। আপনারা যারা বিভিন্ন ধরনের ডিজিটাল প্রোডাক্ট যেমন ডিজিটাল আর্ট বা ই-বুক বা যেকোনো বিষয়ে দক্ষতার কোর্স তৈরি করতে পারেন। তারা মোবাইল ফোন ব্যবহার করে এগুলো বিক্রি করতে পারবেন খুব সহজেই। GUMROAD এর মত বাংলাদেশের অধিকাংশ প্ল্যাটফর্ম গুলোই ডিজিটাল পণ্য বিক্রির সুযোগ সুবিধা দেয় এবং এর মাধ্যমেও খুব সহজেই বিকাশে পেমেন্ট পাওয়া যায়।
বর্তমান সময়ে মোবাইল দিয়ে আয়ের এই মাধ্যমগুলো উল্লেখযোগ্য এবং বিকাশ পেমেন্ট ব্যবস্থার সাথে একাকীত্ব হওয়ার কারণে এখান থেকে উপার্জিত অর্থ মানুষের জন্য হাতে পাওয়া আরও সহজ হয়েছে।
ফ্রিল্যান্সিং করে বিকাশে পেমেন্ট এর মাধ্যম
অনলাইনে টাকা আয় করে বিকাশে পেমেন্ট পাওয়ার উপায় গুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় যে উপায় সেটি হল ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা। বর্তমানে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং একটি গুরুত্বপূর্ণ পেশা হিসেবে খ্যাতি লাভ করেছে। এর কারণ হলো ফ্রিল্যান্সিং করা মানেই স্বাধীনতার পথে পদক্ষেপ করা। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের বিশেষত্ব হলো এখানে আপনি আপনার নিজের ইচ্ছামত সময় এবং দক্ষতা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
তাই যেকোনো কাজ আপনি আপনার নিজের শর্তে করতে পারবেন এবং এখান থেকে বিকাশে খুব সহজেই পেমেন্ট নিতে পারবেন। কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন এবং কিভাবে আপনি আপনার উপার্জিত টাকা বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নিবেন তা নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
যেভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেনঃ ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে আপনার যে বিষয়টি সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তা হল ধৈর্য এবং পরিশ্রম। এবং একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে হলে আপনাকে যে বিষয়টি সবার আগে করতে হবে তাহলে দক্ষতা অর্জন। ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে আপনি যে বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে চান বা যে বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী।
যেমন ডিজিটাল মার্কেটিং গ্রাফিক ডিজাইন ডাটা এন্ট্রি ইত্যাদি এগুলোর মধ্যে থেকে যেকোনো একটি আপনাকে নির্বাচন করতে হবে। এবং অভিজ্ঞ কোন ফ্রিল্যান্সার বা কোন আইটি প্রতিষ্ঠান এর কাছ থেকে আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
যে প্ল্যাটফর্মগুলো নির্বাচন করবেনঃ ফ্রিল্যান্সিং করে বিকাশে পেমেন্ট নিতে আপনাকে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করতে হবে।তা হল আপনি কোন প্লাটফর্ম গুলোতে কাজ করবেন তা নির্বাচন করতে হবে। বর্তমান সময়ে বিশ্বে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক অনেক প্ল্যাটফর্ম রয়েছে সেগুলোর মধ্য থেকে আপনাকে জনপ্রিয় এবং বিশ্বস্ত প্লাটফর্ম গুলো নির্বাচন করতে হবে। এবং সেই প্ল্যাটফর্ম গুলোতে আপনাকে এমন ভাবে প্রোফাইল তৈরি করতে হবে। যেগুলোর মাধ্যমে আপনি আপনার নিজের দক্ষতা এবং কাজের মান ক্লাইন্টদের কাছে ভালোভাবে তুলে ধরতে পারবেন।
ক্লাইন্টদের সাথে যেভাবে যোগাযোগ করবেনঃ আপনি যে সময় আপনার ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ করবেন তখন আপনার স্পষ্ট এবং বন্ধুত্বপূর্ণ যোগাযোগ রাখা উচিত। এবং ক্লাইন্ট আপনাকে যে কাজ দিবে তা সময় মতো ডেলিভারি দিয়ে তাদের চাহিদা বুঝে কাজ করা আপনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ফ্রিল্যান্সিং এর উপার্জিত টাকা যেভাবে বিকাশে পেমেন্ট নিবেনঃ বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং থেকে উপার্জন করা টাকা বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট পাওয়া অনেক সহজ এবং সুবিধা জনক। আপনি যে প্ল্যাটফর্ম গুলোতে ফ্রিল্যান্সিং করবেন সেই প্ল্যাটফর্ম গুলো থেকে আপনার উপার্জিত টাকা পেওনিয়ার এবং উইসের মাধ্যমে সরাসরি বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন এবং এটি অত্যন্ত নিরাপদ উপায়। এই প্রক্রিয়ায় আপনি আপনার টাকা দ্রুত পেতে পারবেন এবং বর্তমানে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং আ এর পেমেন্টের জন্য এটা অত্যন্ত জনপ্রিয় পদ্ধতি।
অনলাইনে ভিডিও দেখে ইনকাম পেমেন্ট বিকাশে
অনলাইনে টাকা আয় করে বিকাশে পেমেন্ট পাওয়ার উপায় এর মধ্যে একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে ভিডিও দেখে ইনকাম করা। অনলাইনে ভিডিও দেখে টাকা আয় করা বাংলাদেশে ধীরে ধীরে জনপ্রিয় মাধ্যমিক হিসেবে খুব দ্রুত জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। বর্তমানে বাংলাদেশের মধ্যে অনেক অনেক প্ল্যাটফর্ম বা অ্যাপ রয়েছে। যেই প্ল্যাটফর্ম বা অ্যাপগুলো ব্যবহার করে আপনি ভিডিও দেখে অর্থ উপার্জন করে তা বিকাশের মাধ্যমে খুব সহজেই পেমেন্ট নিতে পারবেন। অনলাইন এ ভিডিও দেখে কিভাবে বিকাশে পেমেন্ট পাবেন এর পুরো একটি প্রক্রিয়া নিচে আলোচনা করা হলো।
আরো পড়ুনঃ নিয়মিত ব্যায়াম করার উপকারিতা
অনলাইনে ভিডিও দেখে টাকা ইনকামের মাধ্যম সমূহঃ আপনাকে অনলাইন এ ভিডিও দেখে আয় করতে হলে সবার আগে যেটি করতে হবে তাহলে বিশ্বস্ত একটি মাধ্যম নির্বাচন করতে হবে যেগুলো থেকে নিয়মিত পেমেন্ট দেয়। এমনই কিছু বিশ্বস্ত এবং জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম হল INBOXDOLLARS। এটা এমন একটি ওয়েবসাইট যেখানে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও দেখা গেম খেলা এবং ইমেইল পড়ার মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের সুযোগ দেয়। এখান থেকে আয় করা অর্থ প্রথমে আপনাকে পেপাল বা চেক এর মাধ্যমে নিতে হবে এবং সেখান থেকে খুব সহজেই বিকাশে নিতে পারবেন।
বিকাশে পেমেন্ট পাওয়ার প্রক্রিয়াঃ উপরোক্ত প্লাটফর্ম গুলো থেকে আয় করা অর্থ আপনি যেভাবে আপনার বিকাশ একাউন্টে পেমেন্ট নিবেন তা উল্লেখ করা হলো। বাংলাদেশে সরাসরি পেপাল না থাকায় কিছু থার্ড পার্টি পেমেন্ট এক্সচেঞ্জার ব্যবহার করতে হবে আপনাকে। এই প্রক্রিয়াগুলো সাধারণত এইভাবে কাজ করে।
যেমন প্রথমে পেপাল একাউন্টে আপনার উপার্জন করা টাকা জমা হওয়ার পর বিশ্বস্ত কোন অ্যাকশন জারের মাধ্যমে বিকাশে নিতে হবে। বাংলাদেশে অনেক বিশ্বস্ত পেমেন্ট এক্সেঞ্জার রয়েছে সেগুলো থেকে আপনি ডলার ভাই সেল করার মাধ্যমে আপনার বিকাশ একাউন্টে টাকা খুব সহজেই আনতে পারবেন।
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে অনলাইনে ভিডিও দেখে টাকা আয় করা আগের থেকে অনেক সহজ এবং এখান থেকে উপার্জন করা টাকা বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট পাওয়াও আরো সুবিধা জনক হয়েছে। আপনি যদি বিশ্বস্ত প্ল্যাটফর্মে কাজ করতে পারেন এবং সঠিক পেমেন্ট মাধ্যম ব্যবহার করতে পারেন তাহলে খুব সহজেই ঘরে বসে আপনি টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
বিশেষ সর্তকতাঃ বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে অধিকাংশ অনলাইন সাইট বা অ্যাপ ভিডিও দেখে অর্থ উপার্জন করার প্রলোভন দেখায়। কিন্তু বিবেচনা করে দেখা যায় তাদের অধিকাংশই বিশ্বাসযোগ্য নয়। তাই আপনাকে ভিডিও দেখে অর্থ উপার্জন করার জন্য সঠিক প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করতে হবে।
ডিপোজিট ছাড়া অনলাইনে ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট
অনলাইনে টাকা আয় করে বিকাশে পেমেন্ট পাওয়ার উপায় গুলোর মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য উপায় হল ডিপোজিট ছাড়া অনলাইনে উপার্জন করা অর্থ বিকাশে পেমেন্ট নেওয়া। বর্তমান সময় বাংলাদেশে ডিপোজিট ছাড়া অনলাইনে টাকা ইনকাম করার অনেক বৈধ এবং সুবিধাজনক মাধ্যম রয়েছে। যেই মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই টাকা ইনকাম করে তা বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন।
এবং এই গুলোর বিশেষত্ব হলো এখান থেকে টাকা ইনকাম করে বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার জন্য আপনার অগ্রিম কোন বিনিয়োগ করার প্রয়োজন হবে না।শুধুমাত্র আপনার একটি ইন্টারনেট সংযোগ এবং দক্ষতা থাকলেই আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এমনই বিশ্বস্ত এবং বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার মাধ্যম হল SWAGBUCKS এবং AMAZON MECHANICAL TURK ।
আপনি এই মাধ্যম গুলোতে ছোট ছোট কাজ এবং হারভে করার মাধ্যমে খুব সহজেই অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এবং সেখান থেকে পেপাল ব্যবহার করে খুব সহজেই সেই টাকা বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন।এছাড়াও আপনি যদি ভালো ফটোগ্রাফি এবং ভিডিওগ্রাফি করতে পারেন তবে আপনার তোলা যে কোন ছবি বা ভিডিও বিভিন্ন স্টক পারফরমে বিক্রি করতে আয় করতে পারবেন। যেমনঃ
- Shutterstok
- adobe stok
এই প্লাটফর্মগুলোতে আপনি আপনার তোলা যে কোন ছবি বা ভিডিও বিক্রি করে আপনার আয়োজিত অর্থ paypal ও ইউনিয়নের মাধ্যমে খুব সহজেই বিকাশে ট্রান্সফার করে পেমেন্ট নিতে পারবেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে বিকাশে পেমেন্ট নিবেন যেভাবে
অনলাইনে টাকা আয় করে বিকাশে পেমেন্ট পাওয়ার উপায় এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য মাধ্যম হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নেওয়া বাংলাদেশের মানুষের জন্য একটি কার্যকরী অনলাইন আয় হিসেবে ধরা হয়। কিভাবে আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করবেন এবং সেখান থেকে উপার্জন করা অর্থ কিভাবে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নিবেন তা নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর কাজ করে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে হলে আপনাকে সবার আগে জানতে হবে অ্যাফিলিয়েট মার্কে উপরোক্ত উল্লেখিত ধাপগুলো অনুসরণ করে আপনি খুব সহজেই সফলভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে পারবেন এবং বিকাশের মাধ্যমে খুব সহজেই আপনি আপনার উপার্জন করা কমিশন বিকাশ পেমেন্ট এর মাধ্যমে গ্রহণ করতে পারবেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংকি এবং এটা কিভাবে কাজ করেঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে এমন একটি ব্যবসায়িক মাধ্যম যেখান থেকে আপনি অন্য কোন কোম্পানির পণ্য বা সেবা প্রচার করে কমিশন অর্জন টাকা আয় করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে বিশ্বস্ত একটি অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করতে হবে এবং এখান থেকে তাদের পণ্য বা সেবা প্রচার করতে হবে।
উপযুক্ত অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম নির্বাচন করাঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা আয় করে বিকাশে পেমেন্ট নিতে হলে আপনাকে অবশ্যই একটি বিশ্বস্ত অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম নির্বাচন করতে হবে। এবং আপনাকে এমন একটি অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম নির্বাচন করতে হবে যা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে কার্যকরী এবং তারা বিকাশকে পেমেন্ট অপশন হিসেবে গ্রহণ করে।
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের মধ্যে এমনই একটি বিশ্বস্ত অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম হল দারাজ। এটি বাংলাদেশের মধ্যে বৃহত্তম একটি ই-কমার সাইট এবং অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম। আপনি চাইলেই দারাজের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আপনার উপার্জন করা টাকা বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পাড়বেন।
দারাজে যেভাবে রেজিস্ট্রেশন করবেনঃ আপনার দারাজ এফিলিয়েট প্রোগ্রামে গিয়ে আপনাকে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। বাংলাদেশের মধ্যে দারাজে রেজিস্ট্রেশন করার জন্য সাধারণত আপনাকে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য এবং ব্লগের লিংক ও যোগাযোগের মাধ্যম দিতে হবে। সেগুলো দিয়ে আপনাকে দারাজের ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে।
পেমেন্ট মেথড হিসেবে বিকাশ যুক্ত করুনঃ দারাজের এফিলিয়েট ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করার পর পেমেন্ট সেটিংস এগিয়ে বিকাশ নির্বাচন করতে হবে। এবং আপনি দারাজ এর বিভিন্ন পণ্য বিক্রয় করার পর যে কমিশন অর্জন করবেন সেটা বিকাশে পেমেন্ট এর জন্য অনুরোধ করতে হবে। এবং পরবর্তীতে কিছু প্রোগ্রাম পরিমা কিণ কমিশন অর্জনের পর আপনি আপনার উপার্জিত টাকা খুব সহজেই বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট পেয়ে যাবেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করার বিশেষ কিছু টিপসঃ আপনি যদি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে বিকাশে পেমেন্ট নিতে চান সে ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই আপনার বিজ্ঞাপনগত কৌশলের উন্নত করতে হবে এবং নিয়মিত মনিটর করতে হবে আপনার অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামের পারফরম্যান্স আপনাকে নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করে প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন কৌশল পরিবর্তন করতে হবে। এবং আপনাকে আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা বজায় রাখতে হবে কেননা আপনার প্রচারিত পণ্য বা সেবা সম্পর্কে দর্শকদের কাছে আপনার আস্থা ধরে রাখতে হবে। যাতে পরবর্তীতে আপনার দর্শকরা আপনার লিংক থেকেই পণ্য কেনাকাটা করে।
আশা করি উপরে উল্লেখিত ধাপসমূহ অনুসরণ করে আপনি খুব সহজেই এফিলিয়েট মার্কেটিং এর কাজ শুরু করতে পারবেন এবং সেইখান থেকে আপনার উপার্জন করা অর্থ খুব সহজেই বিকাশ পেমেন্ট এর মাধ্যমে গ্রহণ করতে পারবেন।
আর্টিকেল লিখে আয় করে সরাসরি বিকাশে পেমেন্ট
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে ঘরে বসে আর্টিকেল লিখে আয় করে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নেওয়া একটি কার্যকরী উপায় হিসেবে দাঁড়িয়েছে। আজকে আমরা আর্টিকেল লিখে টাকা আয় করে সেই টাকা খুব সহজেই বিকাশ পেমেন্ট এর মাধ্যমে আপনার হাতে পৌঁছানোর বিভিন্ন কৌশল নিয়ে আলোচনা করব।
কেন আপনি বাংলা আর্টিকেল লিখবেনঃ সাধারণত আর্টিকেল লেখার জন্য বিশেষ কোনো শিক্ষার প্রয়োজন হয় না। আপনার যদি আর্টিকেল লেখা সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকে তাহলে খুব সহজেই আপনি একজন আর্টিকেল রাইটার হিসেবে আপনার ক্যারিয়ার শুরু করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে আর্টিকেল লেখা ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে করা যায় এবং পাশাপাশি আপনার ব্লগ ওয়েবসাইট চালিয়েও আয় করতে পারবেন। এছাড়া বর্তমান সময় দেখা যায় অনেক কোম্পানি এবং ওয়েবসাইট প্রয়োজনীয় অনেক বিষয়বস্তু তৈরি করতে আর্টিকেল রাইটারদের খোঁজ করে যা আপনাকে আর্টিকেল লিখে আয়ের অন্যতম সুযোগ করে দেয়।
নিজস্ব ব্লগ ওয়েবসাইট এ আর্টিকেল লিখে আয়ঃ আপনার যদি নিজস্ব ব্লগ ওয়েবসাইট থাকে এবং সেখানে যদি আপনি নিয়মিত মানসম্মত আর্টিকেল প্রকাশ করেন তাহলে সেখান থেকেও google এডসেন্স এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট থেকে আয় করতে পারবেন। এছাড়াও আপনার ওয়েবসাইটে মনিটাইজেশনের পর বিভিন্ন স্পন্সার সিপ এর মাধ্যমেও আয় সেই টাকা খুব সহজেই বিকাশের মাধ্যমে নিতে পারবেন।
আর্টিকেল রাইটিং এজেন্সির সাথে কাজ করে আয়ঃ বর্তমান বাংলাদেশে অনেক কনটেন্ট রাইটিং এজেন্সি রয়েছে। যারা সাধারণত আর্টিকেল লেখকদের মাধ্যমে কাজ করিয়ে নেয়। এই সমস্ত এজেন্সি গুলো তাদের ক্লায়েন্টদের জন্য বিভিন্ন ধরনের বিষয় নিয়ে আর্টিকেল তৈরি করে এবং এর জন্য লেখকদের টাকা দেয়। আপনি চাইলে এই ধরনের এজেন্সির সাথে যুক্ত হয়ে নিয়মিত কাজ করে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারেন।
আর্টিকেল লিখে বিকাশে পেমেন্ট দেয় এরকম এজেন্সিঃ বাংলাদেশের মধ্যে আর্টিকেল লিখে বিকাশে পেমেন্ট এর এজেন্সি গুলোর মধ্যে জনপ্রিয় একটি হল অর্ডিনারি আইটি। আপনি চাইলে অর্ডিনারি আইটিতে আর্টিকেল লিখে প্রতি মাসে সর্বোচ্চ ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করে খুব সহজেই বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন। এর জন্য গুগলে গিয়ে সার্চ করুন অর্ডিনারি আইটি সেখানে এ সম্পর্কে বিস্তারিত উল্লেখ করা আছে।
আর্টিকেল লিখে বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার উপায়ঃ আর্টিকেল লিখে আয় করার পর প্রশ্ন আসে কিভাবে বিকাশে আপনি আপনার আয় কিন্তু অর্থ আনবেন। সাধারণত আন্তর্জাতিক মানের ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম গুলোতে ব্যবস্থা না থাকলেও কিছু কিছু কৌশল অবলম্বন করে খুব সহজেই সরাসরি বিকাশে পেমেন্ট নেওয়া যায়। যেমন আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্ম গুলোতে সাধারণত PAYONEER ব্যবহার করে পেমেন্ট দেয়।
আপনি চাইলে খুব সহজেই PAYONEER থেকে আপনার আয়কৃত অর্থ বিকাশের মাধ্যমে আনতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে প্রথমে PAYONEER এ একটি একাউন্ট তৈরি করতে হবে। এবং সেখান থেকে আপনার উপার্জন করা টাকা সেই অ্যাকাউন্ট থেকে আনতে হবে। এরপর স্থানীয় ব্যাংকে টাকা স্থানান্তর করে তা খুব সহজেই বিকাশে আনার ব্যবস্থা করতে পারবেন।
প্রতিদিন ৪০০-৫০০ টাকা আয় করে বিকাশে পেমেন্ট
বর্তমান যুগে ইন্টারনেট আমাদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হিসেবে দাঁড়িয়েছে। আমরা ইন্টারনেট এর মাধ্যম ব্যবহার করে ঘরে বসে বিভিন্ন উপায়ে অর্থ উপার্জন করতে পারে। বিশেষ করে ফ্রিল্যান্সিং অনলাইন কন্টেন্ট ক্রিয়েশন ইত্যাদি। আপনি কি নিয়মিত ৪০০-৫০০ টাকা আয় করে বিকাশে পেমেন্ট নিতে চান তাহলে নিচে উল্লেখ করা কিছু কার্যকরী পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন।
ডিজিটাল পণ্য বিক্রি করে আয় যেভাবে শুরু করবেনঃ প্রতিদিন৪০০-৫০০ টাকা আয় করে সেই টাকা বিকাশে পেমেন্ট নিতে হলে আপনাকে ডিজিটাল পণ্য তৈরি করতে হবে যেমন টেমপ্লেট বা সফটওয়্যার ইত্যাদি। তারপর সেগুলো তৈরি করার পর জনপ্রিয় অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যেমন শফিফাই বা স্থানীয় প্ল্যাটফর্ম গুলোতে আপনার তৈরি কৃত পণ্য আপলোড করতে হবে।
এবং বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া বা অন্যান্য ডিজিটাল চ্যানেলে আপনার পণ্যের প্রচার করতে হবে। এবং সেখান থেকে আয়কৃত অর্থ বিকাশে নেওয়ার জন্য আপনাকে আপনার ক্লায়েন্টদের বিকাশ নম্বর বা কিউ আর কোড দিতে হবে। এভাবেই খুব সহজেই আপনি ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
লেখকের শেষ কথা
বর্তমান সময়ে অনলাইন থেকে টাকা আয় করে বিকাশে পেমেন্ট নেওয়া কল্পনা নয় বরং এটি একটি বাস্তব বিষয়। সাধারণত ইন্টারনেটের মাধ্যম ব্যবহার করে আয় করা আপনাকে যেমন আর্থিক স্বাধীনতা দিবে ঠিক তেমনি আপনার কাজের সময় এবং স্থান এর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকবে আপনার উপর। একটা সময় দেখা যেত যে মানুষের কাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট জায়গায় যেতে হতো বা কোন প্রতিষ্ঠানের আওতায় থেকে কাজ করতে হতো।
কিন্তু বর্তমান সময়ে আপনি ঘরে বসেই খুব সহজেই কিছু কাজ করার মাধ্যমে আপনার আয়ের সুযোগ সৃষ্টি করতে পারবেন। তবে এর জন্য আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য এবং বিশ্বাস থাকতে হবে। অনেকেই দেখা যায় যে অনলাইন থেকে টাকা আয় করার জন্য চেষ্টা করলেই কিছুটা এগোনোর পর আয় কম হওয়ার কারণে কাজ ছেড়ে দেয়। কিন্তু যারা ধৈর্য ধরে কাজ চালিয়ে যায় একটা সময় তারাই বড় পরিসরে আয় করতে পারে।
এজন্য আপনাকে অবশ্যই নিজের আত্মবিশ্বাস এবং মন মানসিকতা ঠিক রেখে চেষ্টা করতে হবে। আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে আপনি যত বেশি কাজ করবেন সফলতা আপনার কাছে তত তাড়াতাড়ি ধরা দিবে। সুতরাং অনলাইন থেকে টাকা আয় করে বিকাশে পেমেন্ট পাওয়ার এই দারুণ সুযোগকে আপনি কাজে লাগান এবং আপনার জীবনকে আগের থেকেও অনেক সহজ এবং স্বাধীন করুন।
তাই আর সময় নষ্ট না করে এখনই উদ্যোগ নিন নিজে কাজ করুন এবং নিজের সফলতার গল্প নিজেই লিখতে শুরু করুন। আশা করি আজকের এই ব্লগটি পরে আপনি উপকৃত হবেন। সম্পূর্ণ ব্লগ টি পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ।
যমুনা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url