হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম

২০২৫ সালে প্রথম রোজা কত তারিখে এবং রমজানের গুরুত্ব

হাতিশুর গাছের শিকড় অনন্তমূল নামেও পরিচত। এটি একটি ঔষধি গাছ। হাতিশুর গাছের শিকড় মূলত বিভিন্ন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয় এবং শরীরকে শীতল করতে হাতিশুর গাছের গুরুত্ব অপরিসীম। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের রোগ নিরাময়ের জন্য হাতিশুর গাছ অত্যন্ত উপকারী বলে মনে করা হয়। 

হাতিশুর-গাছের-শিকড়-খাওয়ার-নিয়ম

তবে হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। এক্ষেত্রে হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার জন্য কিছু নিয়মাবলী আজকের এই ব্লগে উল্লেখ করা হলো। আজকের এই ব্লগে আমরা হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম ব্যবহারের পদ্ধতি এবং উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব

পোস্ট সূচিপত্রঃ হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম

 হাতিশুর গাছের পরিচিতি

হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম গুলো জানার আগে অবশ্যই আপনাকে হাতিশুর গাছের সাথে পরিচিত হওয়া উচিত। এটি প্রাচীনকালের ঔষধি গাছগুলোর মধ্যে জনপ্রিয় একটি উদ্ভিদ।হাতিশুর গাছ সাধারণত শুকনো অঞ্চলে বেশি জন্মায়। এটি মূলত মাটি প্রকার এই বেঁচে থাকতে পারে। সাধারণত তিন থেকে সাত মিটার উচ্চতা হয় এই গাছটি।এর পাতাগুলো তীব্র সবুজ ফুলগুলো সাদা এবং হালকা গোলাপি রঙের হয়ে থাকে।

এই গাছটি সাধারণত কালো এবং বেগুনি রংয়ের ফল দেয়।যা খাদ্য এবং ঔষধি তৈরিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখে।হাতিশুর গাছ মূলত বাংলাদেশ পাকিস্তান এবং ভারতে বেশি জন্মায়।এর কারণ হলো এইগুলো উপ গ্রীষ্মমন্ডলীর অঞ্চল । আর এই  উপ গ্রীষ্ম মন্ডলীর অঞ্চলগুলোতে হাতিশুর গাছ বেশি জন্ম নেয়। সাধারণত বাগানে বা জঙ্গলে হাতিশুর গাছ বেশি দেখা জায়। হাতিশুর গাছের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে অংশ তা হল শিকড়।

এই শিকড় হাতিশুর গাছের নিচে গভীরে প্রবাহিত হয় যা মাটি ও পানি শোষণ করতে সক্ষম এবং এই গাছের শিকড় গুলো দীর্ঘ ও সুগন্ধিযুক্ত। এর শিকড় গুলো মূলত নানা ভেষজ গুনে সমৃদ্ধ। একে সাধারণত টনিক হিসেবে ব্যবহার করা হয়।এগুলো ছাড়াও এই হাতিশুর গাছের বিভিন্ন ঔষধি গুণ রয়েছে।যে গুণ গুলোই দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন রোগের ঔষধি গাছ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার উপকারিতা

হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম জানার আগে এর উপকারিতা সম্পর্কে জানা উচিত। হাতিশুর গাছের শিকড় আয়ুর্বেদিক ঔষধের অন্যতম একটি উপাদান।এই গাছের শিকড় আয়ুর্বেদ এবং প্রাকৃতিক চিকিৎসায় বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এছাড়াও এর শিকড় বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করে এর মধ্যে কয়েকটি নিচে উল্লেখ করা হলো।

রক্ত পরিশোধক ও দেহের তাপ নিয়ন্ত্রণঃ হাতিশুর গাছের শিকড় মানব শরীরে একটি শক্তিশালী রক্ত পরিশোধক হিসেবে কাজ করে থাকে। মানুষের শরীরের বিভিন্ন স্থানে রক্ত জমে থাকা, ব্রন হওয়া এবং ত্বক জনিত অন্যান্য সমস্যা প্রতিরোধ করতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। এছাড়াও গরমের সময় শরীরের অতিরিক্ত তাপ দূর করতে হাতিশুর গাছের শিকড়ের ভূমিকা অপরিসীম। বিশেষ করে গ্রীষ্মের সময় শরীরকে আরামদায়ক এবং ঠান্ডা রাখতে হাতিশুর গাছের শিকড় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

আরো পড়ুনঃ কক্সবাজারের দশটি দর্শনীয় স্থান 


হজম শক্তি বৃদ্ধি করাঃ হাতিশুর গাছের শিকড়ের মধ্যে রয়েছে ফাইটোকেমিক্যাল উপাদান যা হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। এর শিকড় মানুষের খাবারের পুষ্টি  বৃদ্ধি করতেও সহায়তা করে। এছাড়াও এর শিকড়ের ব্যবহার মাংসপেশীর সংকোচন করতেও সাহায্য করে। হাতিশুর গাছের শিকড়ে রয়েছে অ্যামিনো এসিড যা শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টি গ্রহণে বিশেষ ভূমিকা রাখে। এগুলো ছাড়াও হাতিশুর গাছের শিকড় প্রাকৃতিক সেপটিক ঔষধ হিসেবে কাজ করে যা মানুষের হজমে সহায়তা করে। পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এবং মিনারেল রয়েছে এই হাতিশুর গাছের শিকড়ে যা শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করাঃ কিছু কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে হাতিশুর গাছের শিকড় ইনসুলিন নিঃসরণকে প্রবাহিত করে এবং মানুষের শরীরের রক্তের শক্রার মাত্রা বজায় রাখতে সহায়তা করে। এছাড়াও এই গাছের শিকড়ের ব্যবহারে রক্তের গুল্কোজ বজায় থাকে। যার ফলে  ডায়াবেটিস জনিত যেকোনো সমস্যার অবনতি হয় এই হাতিশুর গাছের শিকড় সেবনের মাধ্যমে।

মানসিক চাপ কমানোঃ মানসিক চাপ একটি অস্বাভাবিক অনুভূতি যা আমাদের শরীর এবং মনের উপর এক বিশেষ প্রভাব ফেলেহতাশার মত মানসিক রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। আর এই মানসিক চাপ বা  উদ্বেগ কমাতে হাতিশুর গাছের শিকড় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এই গাছের শিকর মানব শরীরে স্নায়ুতন্ত্র কে আরাম দেয় যার ফলে আমাদের মস্তিষ্কের চাপ ও উদ্বেগ শীতল করতে সহায়তা করে এবং সাথে মানসিক চাপ হ্রাস পায়।

জ্বর এবং নিরাময় করাঃ অনেক সময় দেখা যায় আমরা দীর্ঘদিন ধরে টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত হয়ে যাই। এর ফলে আমাদের শরীরে অতিরিক্ত পরিমাণে তাপমাত্রা বেড়ে যায়। এর একটি এই চিকিৎসার একটি কার্যকরী ঔষধ হলো হাতিশুর গাছের শিকড় কেননা এই গাছের শিকড় জ্বর এবং প্রদায়ের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় এটি আমাদের শরীরে তাপমাত্রা কমাতে সহযোগিতা করে।

হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম

হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম গুলো জানতে হলে আপনাকে উক্ত আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়া উচিত। হাতিশুর গাছের শিকড় গুণাবলীর সঠিক ব্যবহারে নিশ্চিত করতে নিয়ম মেনে খাওয়াটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এবং এর উপকারিতার জন্য আপনাকে অবশ্যই নিয়ম অনুযায়ী হাতিশুর গাছের শিকড় খেতে হবে। তাহলেই আপনি এর সম্পূর্ণ উপকার পাবেন। এই গাছের শিকড় খাওয়ার কিছু নিয়ম নিচে উল্লেখ করা হলো

শুকনো পাউডার করে খাওয়ার নিয়মঃ হাতিশুর গাছের  শিকড় শুকনো পাউডার করে খাওয়া খাওয়া একটি সহজ পদ্ধতি। পাউডার তৈরি করতে প্রথমে শিকড় গুলোকে ভালোমতো শুকিয়ে নিতে হবে। তারপর সেটি ভালোভাবে গুড়া করে নিতে হবে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে হাতিশুর গাছের শিকড় পাউডার এক গ্লাস পরিমাণ খেতে হবে। এছাড়াও হাতিশুর গাছের শিকড় দুধের সাথেও মিশ্রণ করে খাওয়া যায়। গরম দুধের সাথে এই হাতিশুর গাছের শিকড় খেলে শরী দ্রুত   শীতল প্রভাব পাওয়া যাজায়

হাতিশুর-গাছের-শিকড়-খাওয়ার-নিয়ম

চা আকারে খাওয়ার নিয়মঃহাতিশুর গাছের শুকনো শিকড় চা তৈরি করতেও ব্যবহার করা হয়। এটি মানব শরীরের ভেতরকার তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। প্রথমে এক বা দুই কাপ পানিতে হাতিশুর গাছের শিকড় মিশিয়ে জাল দিতে হয় পানি কিছুটা কমে গেলে তা  ঠান্ডা করে সকালে এবং বিকেলে খাওয়া যেতে পারে।

তাজা খাওয়ার নিয়মঃ আগের নিয়ম গুলো ছাড়াও হাতিশুর গাছের শিকড় কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়াই  সরাসরি চিবিয়ে খাওয়া যায় অথবা এটি ছোট ছোট টুকরো করে পানিতে কিছুক্ষণ সিদ্ধ করেও খাওয়া। কিন্তু হাতিশুর গাছের শিকড় সরাসরি চিবিয়ে খাওয়ার ফলে এর স্বাদ কিছুটা তিক্ত হতে পারে এক্ষেত্রে সরাসরি চিবিয়ে না খাওয়াই ভালো।

হাতিশুর গাছের শিকড়ের ব্যবহার কাল

হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার যেমন উপকার রয়েছে ঠিক তেমনি তার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও রয়েছে। হাতিশুর গাছের শিকড় প্রতিদিন কতটুকু এবং কি পরিমান খাওয়া যাবে তা নিয়ে কিছু আলোচনা করা হলো। প্রতিদিন দুই থেকে তিন গ্রাম পাউডার দুই বা তিন কাপ পানির সাথে পান করা যেতে পারে।এছাড়াও আপনি যদি হাতিশুর গাছের শিকড় দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহার করেন। সেক্ষেত্রে তিন থেকে চার সপ্তাহ নিয়মিত খাওয়ার পর দুই থেকে তিন সপ্তাহ মাঝে মাঝে বিরতি নেওয়া প্রয়োজন। এর বেশি হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার ফলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও হতে পারে।

হাতিশুর গাছের শিকড়ের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

প্রাচীনকালের ঔষধি গাছগুলোর মধ্যে হাতিশুর গাছ একটি অন্যতম উদ্ভিদ।এর শিকড় বিভিন্ন প্রাকৃতিক এবং স্বাস্থ্যকর উপাদান হিসেবে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা প্রদান করে। তবে সঠিকভাবে এর শিকড় না খাওয়ার ফলে কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সাধারণত ভাবে খুবই কম হবে। তবে অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে যে সকল সমস্যা হতে পারে তা নিচে উল্লেখ করা হলো

রক্তচাপের উপর বিশেষ প্রভাব ফেলাঃ কিছু কিছু ক্ষেত্রে হাতিশুর গাছের শিকড় অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে রক্তচাপের উপর বিশেষ প্রভাব ফেলতে পারে। বিশেষ করে রক্ত নিম্নচাপে ভুগতে থাকা থাকা ব্যক্তিদের জন্য। সে ক্ষেত্রে যাদের রক্তচাপ জনিত যেকোনো সমস্যা আছে তাদের জন্য হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়া উচিত।

প্রসূতি ও স্তন্যদানকারী মায়েদের জন্য সর্তকতাঃ সাধারণত গর্ভবতী এবং স্তন্যদানকারী নারীদের ক্ষেত্রে হাতিশুর গাছের শিকড়ের ব্যবহার না করাই ভালো।সেক্ষেত্রে যদি কোন প্রয়োজন হয় তাহলে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এতে গর্ভবতী ও স্তন্যদান কারী মা এবং শিশুর স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। শিশুদের ক্ষেত্রে খাওয়ানোর পূর্বে শিশু বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ মেনে অল্পমাত্রায় ব্যবহার করা যেতে পারে।

এলার্জিজনিত সমস্যাঃ কিছু কিছু মানুষের জন্য হাতিশুর গাছের শিকড় এলার্জির অন্যতম কারণ হতে পারে। বিশেষ করে যাদের আগে থেকে এলার্জিজনিত সমস্যা আছে তাদের জন্য হাতিশুর গাছের শিকড় না খাওয়াই উত্তম। যদি হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার ফলে শ্বাসকষ্ট বা অন্য যেকোনো ধরনের অস্বস্তি দেখা যায় তবে তা সাথে সাথে খাওয়া বন্ধ করে দেওয়া উচিত এক্ষেত্রে অভিজ্ঞ পর চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে খাওয়া যেতে পারে।

ডায়রিয়া জনিত সমস্যাঃ হাতিশুর গাছের শিকড় খেলে পেট ব্যথা বা অন্য যেকোনো সমস্যা হতে পারে। এজন্যই প্রতিদিন হাতিশুর গাছের শিকড় নিয়ম মেনে সীমিত মাত্রায় খাওয়া উচিত। যদি খুব বেশি পরিমাণে খাওয়া হয় তবে ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হতে পারে। তাই এটা খাওয়ার ফলে সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত।

হাতিশুর গাছ শিকড় খাওয়া নিয়ে ডাক্তারের পরামর্শ

হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম মেনে চলার জন্য আপনাকে একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। যেহেতু এটি একটি ভেষজ ওষুধ তাই এটি সেবনের আগে অবশ্যই একজন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাওয়া উচিত। কেননা একজন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আপনার শারীরিক অবস্থা এবং সঠিক মাত্রা ও ব্যবহারের উপায় সম্পর্কে নির্দেশনা দিতে পারবেন।

হাতিশুর-গাছের-শিকড়-খাওয়ার-নিয়ম

যেহেতু ভেষজজনিত ঔষধ গুলো সাধারণত শরীরের উপর ধীরে ধীরে প্রভাব ফেলে তাই দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহার করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে ব্যবহার করা উচিত। সবশেষে ভেষজ জনিতওষুধ ব্যবহারের পরিমিতি সম্পর্কে জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ অতিরিক্ত ব্যবহার বা ভুল প্রয়োগ করার ফলে এর মারাত্মক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।

উপসংহার

হাতিশুর গাছের শিকড় একটি প্রাচীনতম ঔষধি উপাদান যা প্রাকৃতিকভাবে মানুষের শরীরের স্বাস্থ্য উন্নত করতে বিশেষ সহায়তা করে। এটি শরীরকে শীতল রাখা হজম শক্তি বৃদ্ধি করা রক্ত পরিশোধন এবং মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন। তবে এই গাছের শিকড়ের সর্বোচ্চ উপকারিতা পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই এর সঠিক নিয়ম এবং ডোজ মেনে চলা অত্যন্ত জরুরী। শুধু হাতিশুর গাছের শিকড় নয়।

যে কোন ভেষজ জনিত ঔষধ ব্যবহারের সময় আপনাকে অবশ্যই সর্তকতা অবলম্বন করা উচিত এবং যেকোনো সময় চিকিৎসা জনিত কোন সমস্যা দেখা দিলে সাথে সাথে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত। ভেষজ জনিত চিকিৎসা সব সময় নিরাপদ মনে হলেও প্রতিটা শরীরে এর প্রতিক্রিয়া আলাদা আলাদা হতে পারে। তাই ভেষজনিত যেকোনো ওষুধ খাওয়ার পূর্বে শরীরের তাপমাত্রা সেবনবিধি এবং খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি আজকের এই ব্লকটি পরে আপনি উপকৃত হবেন








এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

যমুনা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
ttps://https://www.jomunait24.com//p/contact.html